সঙ্গে বিশাল সংখ্যক বন্দির সাজা মওকুফ করেছেন ইরানের সুপ্রিম লিডার আয়াতুল্লাহ খামেনি। ঠিক কত বন্দির সাজা কমছে ও মুক্তি দেয়া হচ্ছে তা জানানো না হলেও সংখ্যাটা লাখের কাছাকাছি হতে পারে বলে জানিয়েছে ইরানি বার্তা সংস্থা ইরনা। মুক্তি পাওয়া এই বন্দিদের মধ্যে আছেন চলমান সরকারবিরোধী আন্দোলনের সময় গ্রেপ্তার হওয়ারাও।
ইরানের ইসলামি বিপ্লব বার্ষিকী উপলক্ষে এই বিপুল বন্দিকে ক্ষমা করা হয়। প্রতি বছরই এমন ঘোষণা দেয়া হয়। তবে তুলনামূলকভাবে এ বছর বেশি সংখ্যক বন্দিকে ক্ষমার আওতায় আনা হয়েছে। ইরানের বিচার বিভাগের প্রধান গোলাম হোসেন বন্দিদের একটি তালিকা পাঠিয়ে তাদের ক্ষমা করতে সর্বোচ্চ নেতার কাছে প্রস্তাব পাঠিয়েছিলেন। রোববার তিনি ঐ প্রস্তাব অনুমোদন করেন। তবে গুপ্তচরবৃত্তি, গুপ্তচরদের সহযোগিতা, ইচ্ছাকৃত হত্যা, রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি ধ্বংস ও অগ্নিসংযোগে অভিযুক্ত কোনো ব্যক্তিকে ক্ষমা বা সাজা মওকুফের তালিকায় স্থান দেয়া হয়নি। ইরানের সংবিধানে সর্বোচ্চ নেতাকে এই ক্ষমতা দেয়া আছে।