শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী
উপজেলার প্রাণ কেন্দ্রে অবস্থিত সাংবাদিক গোলাম রব্বানী-টিটুর
পিতা মরহুম মজিবুর রহমান আকন্দ ১৪তম মৃত্যু বার্ষিকী অতিবাহিত
হয়েছে । তার পিতা ছিলেন একজন ধর্মভীরু ও সামাজিক ব্যাক্তিত্ব ও
মুক্তিকামী মানুষ । জীবদ্দশায় তিনি স্বাস্থ্য সেবায় সহকারী স্বাস্থ্য
কর্মকর্তা হিসাবে দায়িত্ব পালন করে ১৯৭৮ সালে চাকরি ছেড়ে
ঝিনাইগাতীতে ধান.চাল ঔষধের ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন । তিনি
ঝিনাইগাতী আলহাজ্ব শফি উদ্দিন কলেজ, ঝিনাইগাতী মডেল পাইলট
উচ্চ বিদ্যালয়, সরকারী মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ঝিনাইগাতী
মাদ্রাসা, হাজি অছিমদ্দিন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানিজিং
কমিটির সদস্য হিসাবে দায়িত্ব ও সমাজে দায়বদ্ধ থেকে দায়িত্ব পালন
করেন । এ ছাড়াও ঝিনাইগাতী মদিনাতুল উলুম মাদ্রাসাটির
প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসাবে নিয়োজিত খেকে ঝিনাইগাতী বড়
মসজিদের সভাপতি থাকা অবস্থায় ২০০৮ সালে ১৯ জুন সে নিজ
বাড়িতে পৃথিবী ছেড়ে চিরতরে বিদায় নেন । তিনি শেরপুর জেলার
চরশেরপুর ইউনিয়নে মুসলিম সভ্্রান্ত পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন ।
ঝিনাইগাতী উপজেলায় ঐতিহ্যবাহী পরিবারে বিবাহ আবদ্ধ হয়ে
ঝিনাইগাতীতে সাংসারিক জীবন শুরু করেন । তিনি স্ত্রী সন্তান সহ
বহু গুণগ্রাহী রেখে যান । বর্তমানে তার বড় মেয়ে ঘরের সন্তান মিজানূর
রহমান ৩১তম বিসিএস কর্মকর্তা , ছোট নাতিন র্যাবে
কর্মরত,নাতনী বিলকিস আক্তার সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত,
মেঝো ছেলে গোলাম রব্বানী-টিটু সাংবাদিকতায় পেশায়, ছোট
ছেলে গোলাম কিবরীয়া সুজন ঝিনাইগাতী হাসপাতালে সহকারী
স্বাস্থ্য পরিদর্শক হিসাবে কর্মরত আছেন । ১৯৯১ সালে ইসলামী
শাসনতন্ত্র আন্দোলন থেকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন পেয়েও
তিনি নির্বাচন থেকে বিরত থেকে শ্রীর্বর্দী উপজেলার মাওলানা
সাত্তার সাহেব কে নির্বাচন করার জন্যে ত্যাগ শিকার করে তার
নির্বাচন প্রচারনায় ঝাপিয়ে পড়েন । তার বাসায় ঝিনাইগাতী
হাসপাতালের কর্মকান্ড প্রথম অবস্থান নিয়ে উপজেলায় স্বাস্থ্য সেবার
যাত্রা শুরু করেন । তার জিবনে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে অনেক শ্রম দিয়ে
সমাজে অনেক কাজ করে গেছেন ।
শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে সাংবাদিক পিতার ১৪ তম মৃত্যু বার্ষিকী
Date: